ডিটেকটিভ রিপোর্ট
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী ও স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী উপলক্ষে জাতীয় প্যারেড স্কয়ারে ১০ দিনের অনুষ্ঠানমালার আয়োজন করা হয়। দশ দিনব্যাপী অনুষ্ঠানমালায় ১৭ মার্চ, ২২ মার্চ এবং ২৬ মার্চ অনুষ্ঠানে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ এবং ১৭ মার্চ, ১৯ মার্চ, ২২ মার্চ, ২৪ মার্চ এবং ২৬ মার্চ অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা উপস্থিত ছিলেন। এই পাঁচ দিনের অনুষ্ঠানে বিদেশি রাষ্ট্র প্রধান এবং সরকার প্রধানগণ সম্মানিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। ১৭ মার্চের অনুষ্ঠানে সম্মানিত অতিথি হিসেবে মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম মোহামেদ সলিহ্, ১৯ মার্চ অনুষ্ঠানে শ্রীলংকার প্রধানমন্ত্রী মাহিন্দা রাজাপাকসে, ২২ মার্চ অনুষ্ঠানে নেপালের প্রেসিডেন্ট বিদ্যা দেবী ভান্ডারি, ২৪ মার্চ অনুষ্ঠানে ভুটানের প্রধানমন্ত্রী লোটে শেরিং এবং ২৬ মার্চ অনুষ্ঠানে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি অংশগ্রহণ করেন। এছাড়াও অনুষ্ঠানমালায় বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্র প্রধান, সরকার প্রধান, আন্তর্জাতিক সংস্থার প্রধান এবং গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের ধারণকৃত বক্তব্য প্রদর্শন করা হয়। নি¤েœ অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণকারী রাষ্ট্র প্রধান ও সরকার প্রধানদের বক্তব্য সংক্ষিপ্ত আকারে তুলে ধরা হলোঃ
বাংলাদেশের স্বাধীনতার জন্য আন্দোলন করেছিলাম, হয়েছিলাম গ্রেফতার
-ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি
বাংলাদেশের স্বাধীনতার জন্য আন্দোলন করে গ্রেফতার হয়ে কারাগারে যাওয়ার তথ্য জানিয়েছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তিনি বলেন, ‘আমি এখানকার তরুণ প্রজন্মের আমার ভাই ও বোনদের খুব গর্বের সঙ্গে একটি বিষয় স্মরণ করিয়ে দিতে চাই। বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামে অংশ নেওয়া আমার জীবনের প্রথম আন্দোলনগুলোর মধ্যে একটি ছিল। আমার বয়স তখন ২০-২২ বছর, যখন আমি ও আমার অনেক সহকর্মী বাংলাদেশের মানুষের স্বাধীনতার জন্য সত্যাগ্রহ করেছিলাম। বাংলাদেশের স্বাধীনতার সমর্থন করায় আমি গ্রেফতার হয়েছিলাম এবং কারাগারেও গিয়েছিলাম।’ ২৬ মার্চ ২০২১ খ্রি. বিকালে জাতীয় প্যারেড স্কয়ারে মুজিব চিরন্তন অনুষ্ঠানমালার সমাপনীতে সম্মানিত অতিথি হিসেবে যোগ দেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী। নরেন্দ্র মোদি বলেন, ‘আজ বাংলাদেশের জাতীয় দিবস এবং স্বাধীনতার ৫০তম বার্ষিকীও। আজ ভারত-বাংলাদেশের বন্ধুত্বের ৫০ বছর পূর্ণ হচ্ছে। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবর্ষ দুই দেশের সম্পর্ক আরও জোরদার করছে। আমি রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং বাংলাদেশের নাগরিকদের ধন্যবাদ জানাই। আপনাদের এ গৌরবময় মুহূর্তগুলোয় এবং এ উৎসবে অংশ নেওয়ার জন্য ভারতকে আন্তরিক আমন্ত্রণ জানিয়েছেন। এ উপলক্ষে আপনাদের ১৩০ কোটির বেশি ভারতীয় ভাইবোন তাদের ভালোবাসা এবং শুভেচ্ছা জানিয়েছেন বাংলাদেশের জন্য। সব ভারতীয়ের পক্ষ থেকে আমি আপনাদের সবাইকে এবং বাংলাদেশের সব নাগরিককে আন্তরিক অভিনন্দন জানাই। আমি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে শ্রদ্ধা জানাই, যিনি সোনার বাংলার স্বপ্নের জন্য প্রাণ উৎসর্গ করেছেন। আমাদের ভারতীয়দের জন্য এটি গর্বের বিষয়, আমরা শেখ মুজিবুরকে গান্ধী শান্তি পুরস্কারে সম্মানিত করার সুযোগ পেয়েছি।’ আজ আমি মুক্তিযুদ্ধের সময় বাংলাদেশের ভাইবোনদের পাশে থাকা ভারতীয় সেনাবাহিনীর সেই সাহসী সৈন্যদেরও প্রণাম জানাই। বাংলাদেশ সরকার এই বীরদের স্মরণে আশুগঞ্জে একটি স্মৃতিসৌধ উৎসর্গ করেছে। আমি এজন্য আপনাদের ধন্যবাদ জানাই। আমি আনন্দিত যে মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেওয়া অনেক ভারতীয় সেনাও এখানে এই বিশেষ অনুষ্ঠানে উপস্থিত আছেন।’
প্রজন্ম থেকে প্রজন্ম অনুপ্রাণিত করে যাবেন বঙ্গবন্ধু
-মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম মোহামেদ সলিহ্
মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট ইবরাহিম মোহামেদ সলিহ্ বলেছেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জীবন বাংলাদেশকে স্বতন্ত্র একটি পরিচয় দান করেছে। প্রজন্ম থেকে প্রজন্ম তিনি অনুপ্রেরণার উৎস হয়ে থাকবেন। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী এবং স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে ১০ দিনের আয়োজনের সূচনায় জাতীয় প্যারেড গ্রাউন্ডের অনুষ্ঠানে বক্তৃতাকালে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, বাংলাদেশের উন্নয়নের গতি উল্লেখযোগ্য। বাংলাদেশের রাজনৈতিক নেতৃত্ব এবং জনগণের কঠোর পরিশ্রম দেশকে দ্রুত উন্নয়নের দিকে নিয়ে যাচ্ছে। বন্ধুর পথ পেরিয়ে স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীতে উপনীত হওয়া বাংলাদেশকে অর্থনৈতিক অগ্রগতি এবং জনগণের জীবনমানের উন্নয়নের জন্য অভিনন্দন জানান তিনি।
ইব্রাহিম সলিহ তার বক্তব্যে বলেন, ‘এই মহতী আয়োজনে আমন্ত্রিত হয়ে আমি সম্মানিত বোধ করছি। শেখ মুজিবুর রহমানের জীবন বাংলাদেশকে স্বতন্ত্র একটি পরিচয় দান করেছে। সারা জীবন তিনি গণতন্ত্র ও রাজনৈতিক স্বাধীনতার জন্য সংগ্রাম করেছেন। তাঁর ছয় দফা বাংলাদেশের স্বাধীনতার ভিত্তি স্থাপন করেছিল। তাঁর ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণ কার্যত বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা। তাঁর এই ভাষণ ইউনেস্কোর ডকুমেন্ট হেরিটেজের অংশ হিসেবে লিপিবদ্ধ হয়েছে।’
করোনাভাইরাস মহামারীর সময়ে বাংলাদেশ যে সাহায্য মালদ্বীপকে করেছে, সে কথা স্মরণ করে প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম সলিহ বলেন, ‘মহামারীর মধ্যে সারা বিশ্ব একটি বিশেষ অবস্থার মধ্যে যাচ্ছে। মালদ্বীপ বাংলাদেশের জনগণের বন্ধুত্বের জন্য কৃতজ্ঞ। এই বন্ধুত্ব মহামারী সৃষ্ট চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় আমাদের সাহায্য করছে। আমরা বিশেষভাবে ধন্যবাদ জানাই খাদ্য, পিপিই এবং স্বাস্থ্যসামগ্রী দিয়ে সাহায্য করার জন্য। সম্প্রতি বাংলাদেশ সরকার বিমান বাহিনীর একটি হেলথ কেয়ার প্রফেশনাল টিম পাঠিয়েছিল। মালদ্বীপ আন্তরিকভাবে কৃতজ্ঞ। এই সহযোগিতা দুই দেশের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কের একটি নিদর্শন।’
উন্নয়ন অর্জনে বাংলাদেশের পাশে থাকবে শ্রীলঙ্কা
-শ্রীলংকার প্রধানমন্ত্রী মাহিন্দা রাজাপাকসে
প্রতিবেশী ও ঘনিষ্ঠ বন্ধু হিসেবে বাংলাদেশের উন্নয়ন অর্জনে শ্রীলঙ্কা পাশে থাকবে বলে জানিয়েছেন শ্রীলঙ্কার প্রধানমন্ত্রী মাহিন্দা রাজাপাকসে। তিনি বলেন, জাতিরাষ্ট্র গঠনে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ভূমিকা শ্রীলঙ্কা অনুভব করে। সেই ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশ এখন দক্ষিণ এশিয়ার অন্যতম প্রধান অর্থনৈতিক শক্তিতে পরিণত হয়েছে। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী ও স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উদ্যান উপলক্ষে ১০ দিনব্যাপী অনুষ্ঠানমালার তৃতীয় দিনে অংশ নিয়ে তিনি এই মন্তব্য করেন।
মাহিন্দা রাজাপাকসে বলেন, ‘বাংলাদেশ ও শ্রীলঙ্কা ভৌগোলিক অবস্থানগত কারণে দুই দেশের মধ্যে মেরিটাইম, শিপিং ও বাণিজ্য বৃদ্ধির সুযোগ করে দেয়। বঙ্গোপসাগরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ব্লু ইকোনমির প্রস্তাব প্রতিনিয়ত অনুপ্রাণিত করে আসছে আমাদের মেরিটাইমের বিষয়ে। বাংলাদেশকে এখন দক্ষিণ এশিয়ার অন্যতম প্রধান অর্থনৈতিক পাওয়ার হাউস হিসেবে বিবেচনা করা হয়। শ্রীলঙ্কার প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমাদের দুই দেশের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কের দীর্ঘ ইতিহাস রয়েছে। এমনো ধারণা করা হয় যে, খ্রিস্টপূর্ব ৬ শতাব্দী থেকে শ্রীলঙ্কা ও বাংলাদেশের জোরালো বাণিজ্য সম্পর্ক। ১৯৭১ সালে নবগঠিত বাংলাদেশের সঙ্গে যারা প্রথমে কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপন করেছিল শ্রীলঙ্কা তাদের অন্যতম। শেখ মুজিবুর রহমান এমন একজন ব্যক্তি যিনি তার পুরো জীবন উৎসর্গ করেছেন বাংলাদেশের মানুষের জন্য। তিনি প্রতিজ্ঞাবদ্ধ ছিলেন যে, বাংলাদেশ নামে নতুন একটি জাতিরাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করবেন। এজন্য তিনি সংগ্রাম চালিয়ে গেছেন ১৯৭১ সালে। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টে যা ঘটেছে, তা আমি অনুভব করতে পারি। এই দেশবাসী স্বাধীনতার জনককে হারান। সঙ্গে সঙ্গে কন্যারা হারান তার পিতা-মাতা ও ভাইদের।
দক্ষিণ এশিয়ায় বঙ্গবন্ধু পূজনীয় নেতা
-নেপালের রাষ্ট্রপতি বিদ্যা দেবী ভান্ডারী
বাংলাদেশের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান শুধু এদেশে মানুষের কাছে নয় এ অঞ্চলের মানুষের কাছেও পূজনীয় নেতা বলে মন্তব্য করেছেন নেপালের রাষ্ট্রপতি বিদ্যা দেবী ভান্ডারী। মুজিববর্ষ ও স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপন উপলক্ষে ২২ মার্চ ঢাকার প্যারেড স্কয়ারে আয়োজিত অনুষ্ঠানে সম্মানিত অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন তিনি।
নেপালের রাষ্ট্রপতি বিদ্যা দেবী বলেন, অনলবর্ষী বক্তা, সংগঠক ও যোদ্ধা হিসাবে বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশের মানুষের হৃদয় জয় করেছিলেন এবং অর্জন করেছিলেন নতুন রাষ্ট্র গঠনের লক্ষ্য। এ অঞ্চলের মানুষের কাছেও তিনি পূজনীয় নেতা।
নেপালের রাষ্ট্রপতি বলেন, তরুণ বয়স থেকে বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রাম শুরু করেছিলেন। তিনি ছিলেন অনন্য সাধারণ নেতা, চমৎকার সংগঠক, ব্যক্তিত্বে দৃঢ় সংকল্প এবং লড়াকু যোদ্ধা।
তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধুর অবিরাম সংগ্রাম বাংলাদেশের জন্ম দিয়েছে। যার জন্য অবিচল নেতৃত্ব ও নিরবচ্ছিন্ন চেষ্টা ছিল তার। বঙ্গবন্ধু বিষয়ে বিদ্যা দেবী আরও বলেন, আমি মনে করি, বাংলাদেশের ক্রমাগত অগ্রগতিই জাতি গঠনে বঙ্গবন্ধুর অবদানের প্রতি যথাযোগ্য সম্মান প্রদর্শন। নেপালের রাষ্ট্রপতি বলেন, স্বাধীনতার পর বাংলাদেশকে স্বীকৃতিদাতা দেশগুলোর মধ্যে নেপাল ছিল ষষ্ঠ। স্বাধীনতার পর খুব অল্প সময়ের শাসনে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের কাছেও বাংলাদেশকে নিয়ে গিয়েছিলেন।
বাংলাদেশের সঙ্গে নেপালের ভৌগোলিক, সাংস্কৃতিক নৈকট্যের কথা তুলে ধরেন বিদ্যা দেবী ভান্ডারী। উন্নয়নের মাধ্যমে নেপাল ও বাংলাদেশ দক্ষিণ এশিয়ার আর্থ-সামাজিক অগ্রগতিতেও ভূমিকা রাখবে বলে আশা প্রকাশ করেন তিনি। আকাশ, স্থল ও রেলপথে বাংলাদেশের সঙ্গে নেপালের যোগাযোগ বাড়ানোর ওপরও গুরুত্ব আরোপ করেন বিদ্যা দেবী।
শেখ হাসিনা আমার মাতৃ সমতুল্য
-ভুটানের প্রধানমন্ত্রী ডা. লোটে শেরিং
ভুটানের প্রধানমন্ত্রী ডা. লোটে শেরিং বলেছেন, ‘বাংলাদেশ আমার দ্বিতীয় বাড়ি এবং বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা আমার মাতৃ সমতুল্য। বাংলাদেশ ও ভুটানের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক রয়েছে। শেখ হাসিনা গত কয়েক বছরে বাংলাদেশের দারিদ্রতা কমিয়েছেন। তার মতো নেত্রী পেয়ে বাংলাদেশ ধন্য। বাংলাদেশের উন্নতি দেখে আমি আনন্দিত। তিনি যেভাবে বাংলাদেশের করোনা মোকাবেলা করেছেন তা অবশ্যই প্রশংসার দাবিদার।’ ২৪ মার্চ সন্ধ্যায় জাতীয় প্যারেড গ্রাউন্ডে স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী ও মুজিববর্ষের অনুষ্ঠানে সম্মানিত অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
ভুটানের প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশের সঙ্গে ভুটানের ঐতিহাসিক বন্ধন রয়েছে। শেখ হাসিনা বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা প্রতিষ্ঠা করেছেন। গত এক বছরে বাংলাদেশের উন্নয়ন ছিল দেখার মতো। জিডিপি গ্রোথ বেড়েছে। তিনি বঙ্গবন্ধুর এক উক্তি স্মরণ করে বলেন, সকলের সাথে বন্ধুত্ব, কারো সাথে বিদ্বেষ নয়।
0 Comments