ই-পেপার

নিউজ স্ক্রল

সংকটাপন্ন মানসিক স্বাস্থ্য-শেষ পর্ব

মোছাঃ ফরিদা ইয়াসমিন নৃশংসতা ও পুলিশিং পুলিশ অপরাধ দমনের মাধ্যমে বা নৃশংসতাকারীকে আইনের আওতায় এনে সহিংসতার শিকার ব্যক্তিকে, তার কষ্টের সাময়িক মুক্তি দিতে পারলেও, ব্যক্তির কষ্টের যে ক্ষত তৈরি হয় বা তার মধ্যে দীর্ঘস্থায়ী যে ভীতি বা ট্রমা কাজ করে তার জন্য কি করতে পারে বা পারবে তা এখন ভাববার

ভালো লাগলে শেয়ার করে দিন :)

সংকটাপন্ন মানসিক স্বাস্থ্য-পর্ব ৩

মোছাঃ ফরিদা ইয়াসমিন নৃশংসতার আসল কাজই হচ্ছে আতঙ্ক তৈরি করা। ব্যক্তি, গোষ্ঠি, জাতি বা রাষ্ট্র যেই করুক না কেন, আসল লক্ষ্য হলো মানুষকে ভীত- সস্ত্রস্ত করে তোলা, ভীত মানুষেরা দুর্বল হয়। ভীত মানুষেরা নীরবে অন্যায়কে মেনে নেয় আর তা স্থিতিবস্থার অনুকূলেই যায়। ইতিহাসের দিকে তাকালেই তার অসংখ্য উদাহরণ পাওয়া যাবে।

ভালো লাগলে শেয়ার করে দিন :)

সংকটাপন্ন মানসিক স্বাস্থ্য

মোছাঃ ফরিদা ইয়াসমিন (পূর্বে প্রকাশের পর) ২. নৃশংসতার বৈশি^ক ও সামাজিক প্রেক্ষাপট আমরা দেখি যে নৃশংসতা সমাজ-সভ্যতার আদিকাল থেকেই চলে আসছে এবং জীবনযাত্রার পটপরিবর্তনের সঙ্গে এর ধরনে এসেছে পরিবর্তন। কাউকে হত্যা করা, শারীরিক নির্যাতন করা, ভয় দেখানো বা অন্য কোনো ধরনের মানসিক নির্যাতন করা, আত্মহত্যা বা আত্মহত্যার চেষ্টা ও প্ররোচনা,

ভালো লাগলে শেয়ার করে দিন :)

সংকটাপন্ন মানসিক স্বাস্থ্য

মোছাঃ ফরিদা ইয়াসমিন গণমাধ্যমে প্রকাশিত খবরে জানা যায় পরীক্ষায় অকৃতকার্য ছাত্রকে পরবর্তী পরীক্ষায় অংশগ্রহণের সুযোগ না দেয়ায় রাজশাহী পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের অধ্যক্ষকে টেনে-হিঁচড়ে পুকুরে ফেলে দেওয়া হয়; কিংবা বেগমগঞ্জের অসহায় নারীর বস্ত্র হরণের দৃশ্য ও তার আর্তনাদ কিংবা পছন্দমত প্রার্থীকে স্বামী ভোট দেওয়ায় স্ত্রীকে প্রকাশ্যে ধর্ষণ করা; কিংবা ফেনীতে একজন জনপ্রতিনিধিকে

ভালো লাগলে শেয়ার করে দিন :)

দোষী শিশু ও তাদের সুরক্ষায় পুলিশের ভূমিকা

মোছাঃ ফরিদা ইয়াসমিন ॥শেষ পর্ব॥ শৈশব ও কৈশোরের আতঙ্ক ও সংকট নিরসণে প্রস্তাবনা আমরা প্রায়শই হতাশ হই কৈশোরকালীন সংকটের দানব রূপ দেখে- সন্ত্রাসে, বিবেকহীন লেজুড়বৃত্তিতে, নিয়ন্ত্রণহীন চাঁদাবাজি-ছিনতাই, মাদক, মেধাহীন প্রকাশে আর দিশাহীন অনিশ্চিত ভবিষ্যতে। কিন্তু আমাদের দৃষ্টি এড়িয়ে যায় কৈশোরের সৃষ্টিরূপে-যখন তা মানসিক সৃষ্টিশীল আভা ছড়ায় সাধারণের কল্যাণে, সমাজের কল্যাণে

ভালো লাগলে শেয়ার করে দিন :)

দোষী শিশু ও তাদের সুরক্ষায় পুলিশের ভূমিকা

মোছাঃ ফরিদা ইয়াসমিন দোষী শিশু ও কৈশোরকালীন সংকট শারীরিক পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে আচরণ, চিন্তা, মনো-ভাবনার জগতের আমূল পরিবর্তন হতে থাকে। যেহেতু শারীরিক পরিবর্তন হতে থাকে তাই নিজেদেরকে তারা ‘বড় হয়ে গিয়েছি’ মনে করে। বড়দের মতো করে আচরণ করে যেমন-নিজের মতামত দৃঢ়ভাবে প্রকাশ করতে চাওয়া, নিজের ইচ্ছা-অনিচ্ছা, পছন্দ-অপছন্দ-এর কথা প্রকাশ করা,

ভালো লাগলে শেয়ার করে দিন :)

দোষী শিশু ও তাদের সুরক্ষায় পুলিশের ভূমিকা

মোছাঃ ফরিদা ইয়াসমিন বিকল্প পন্থায় (Diversion) নিষ্পত্তি আইনের সাথে সংঘাতে জড়িত শিশুকে গ্রেফতারের পর হতে বিচার কার্যক্রমের যেকোনো পর্যায়ে শিশুর পারিবারিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক, আর্থিক, নৃতাত্বিক, মনস্তাত্ত্বিক ও শিক্ষাগত পটভূমি বিবেচনাপূর্বক, বিরোধীয় বিষয় মীমাংসাসহ তার সর্বোত্তম স্বার্থ নিশ্চিতকল্পে বিকল্প পন্থা গ্রহণ করা যাবে। শিশুবিষয়ক পুলিশ কর্মকর্তা, শিশু আদালত আনুষ্ঠানিক বিচার প্রক্রিয়ার

ভালো লাগলে শেয়ার করে দিন :)

দোষী শিশু ও তাদের সুরক্ষায় পুলিশের ভূমিকা

মোছাঃ ফরিদা ইয়াসমিন পূর্ব প্রকাশের পর… দোষী শিশুর সাথে সাক্ষাতে পুলিশের ভূমিকা তদন্তে উদ্ঘাটিত ঘটনাবলী ও পূর্ববর্তী ঘটনা সংশ্লিষ্ট প্রেক্ষাপট ঘটনাগুলো সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা নিতে হবে, শিশুটি কেন সন্দেহভাজন তা জানতে হবে। কোন্ সাক্ষ্য প্রমাণ শিশুটিকে অপরাধের সঙ্গে সম্পৃক্ত করেছে এবং সেটি কতটুকু যৌক্তিক তা জানতে হবে। শিশুটি পূর্বে কখনও

ভালো লাগলে শেয়ার করে দিন :)

দোষী শিশু ও তাদের সুরক্ষায় পুলিশের ভূমিকা

মোছাঃ ফরিদা ইয়াসমিন পূর্ব প্রকাশের পর… বাংলাদেশে শিশুর বয়সের সাথে সম্পর্কিত আইনসমূহ ১৯৭৪ সালের শিশু আইন অনুযায়ী শিশুর বয়স ১৬ বছর। ১৯৯৪ সনের জাতীয় শিশুনীতি অনুযায়ী শিশুর বয়স ১৪ বছর পূর্ণ না হলে কোনো ধরনের শ্রমের সাথে যুক্ত করা যাবে না। কারখানা আইন ও শিশু নিয়োগ আইন অনুযায়ী ১৬ বছর

ভালো লাগলে শেয়ার করে দিন :)

দোষী শিশু ও তাদের সুরক্ষায় পুলিশের ভূমিকা

মোছাঃ ফরিদা ইয়াসমিন ৩. পূর্ব প্রকাশের পর… জাতিসংঘ শিশু অধিকার সনদ (Convention on the Rights of the Children)-এ ১৮ বছরের নীচে সকল মানব সন্তান-ই শিশু; যদি না শিশুর জন্য প্রযোজ্য আওতায় ১৮ বছরের আগে শিশুকে সাবালক হিসেবে বিবেচনা করা হয়। উক্ত সনদে শিশুদের সর্বোত্তম স্বার্থ (Best Interest of Child) নিয়ে

ভালো লাগলে শেয়ার করে দিন :)

দোষী শিশু ও তাদের সুরক্ষায় পুলিশের ভূমিকা

মোছাঃ ফরিদা ইয়াসমিন পূর্ব প্রকাশের পর… সামাজিক পরিবেশে শিশু মানসিক চাপ বা সংকট আষ্টেপৃষ্টে জড়িয়ে থাকার পিছনে শিশু বয়সের সামাজিক ও মানসিক বিকাশের পরিপূর্ণতার অভাব অনেকটা দায়ী। শৈশবে সামাজিক চাহিদা ও প্রত্যাশা অনুযায়ী আচরণ করার সক্ষমতা অর্জন করা বা রীতি-নীতি আয়ত্ত অনুসরণ করা উচিৎ। যদি তা ভালোভাবে অনুশীলন না করা

ভালো লাগলে শেয়ার করে দিন :)

ধর্ষণের ধরণ ও কারণ : আইনের প্রয়োগ ও সামাজিক প্রেক্ষাপট

মোছাঃ ফরিদা ইয়াসমিন ॥৩॥ (পূর্বে প্রকাশের পর) আজকে নারী শিশুর প্রতি যৌন নৃশংসতার যে ঘটনাগুলো আমরা জানতে পারি তার জন্য সামাজিক, সাংস্কৃতিক, প্রাতিষ্ঠানিক ও গণমাধ্যমে এ ধরণের ঘটনা কেন ঘটছে, তার প্রতিকার কি কি হতে পারে; এর জন্য ব্যক্তি, পরিবার, সামাজিক ও রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে কি কি  ভূমিকা রাখলে ঘটনা ঘটবে

ভালো লাগলে শেয়ার করে দিন :)

ধর্ষণের ধরণ ও কারণ : আইনের প্রয়োগ ও সামাজিক প্রেক্ষাপট

মোছাঃ ফরিদা ইয়াসমিন ॥২॥ ধর্ষক (২৫-৪০) পুরুষতান্ত্রিক সমাজব্যবস্থার এই সমাজে পুরুষকে পরিবারের তথা সমাজে হতে হবে বলশালী, নিপীড়ক নির্যাতনকারী, হুকুমদাতা, কর্তা, একচ্ছত্র অধিপতি, পৈশাচিক বলে বলীয়ান এবং একই সাথে অন্যায়ভাবে সুবিধাভোগী। কোন সমাজে যখন শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে কোন একটি নির্দিষ্ট লৈঙ্গিক পরিচয়ের মানুষকে অসম সুবিধা এবং সম্মান ভোগ করার

ভালো লাগলে শেয়ার করে দিন :)

ধর্ষণের ধরণ ও কারণ : আইনের প্রয়োগ ও সামাজিক প্রেক্ষাপট

মোছাঃ ফরিদা ইয়াসমিন ধর্ষণ শুধুমাত্র কোন নারীর দৈহিক নির্যাতন এবং যৌন নিপীড়ন নয় ধর্ষণ হচ্ছে একজন নারীর মনুষ্যত্বকে ভূলুন্ঠিত করা, নারীর মনোজাগতিক সৌন্দর্যকে ক্ষতবিক্ষত করা; ধর্ষণ হচ্ছে নারীকে কালিমাপূর্ণ অন্ধকুপে নিক্ষেপ করা যেখানে সে শুধু আধার দেখতে পায় চারিদিকে। ধর্ষণ হলো প্রতিক্রিয়াশীল সমাজব্যবস্থায় নারীকে কলঙ্কিত করা। তাকে সমাজবিচ্ছিন্ন ও জীবনবিচ্ছিন্ন

ভালো লাগলে শেয়ার করে দিন :)